সোহেলী আজ খুব সকালেই ঘুম থেকে উঠেছে।খুবই আনন্দ লাগছে আজ তার।ফুরফুরে মেজাজ। সকালে ঘুম থেকে উঠেই প্রাত:কাজ সেরে গোসল করার জন্য বাতরুমে ঢুকে গুন গুন করে বাংলার গান গাইছে।বাংলার
দেশপ্রেমের গানগুলো সোহেলীর খুব প্রিয়।এ রকম গানগুলো শুনে বাংলাদেশের প্রতি প্রেম যেন জেগে উঠে।সোহেলীর বয়স একুশ বছর। সে কলেজে বাংলায় অনার্সে পরে।মনটা খুবই কোমল। বাংলাদেশ সম্পর্কে ভালভাবে জানতে চায় সে।কিভাবে মাতৃভাষা বাংলা পেলাম আমরা। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতার ইতিহাস আরও ভালভাবে জানতে হবে তার।যদিও শুনেছে বা বইপুস্তকে পড়েছে,তবুও...........।
আজ একুশে ফেব্রুয়ারী আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস। সোহেলী চিম্ময়কে সংঙ্গে নিয়ে শহীদ মিনারে ফুল দিবে। তারপর যাবে একুশে বইমেলায় । তার এই বন্ধু চিম্ময় এর সাথে সারাদিন ঘুরবে, খাবে এবং গল্প করে দিন কাটাবে ইত্যাদি ইত্যাদি...............।এটাই ছিল তার আজ সারাদিনের পরিকল্পনা।
গত বছর এই দিনেই চিম্ময়ের সাথে পরিচয় হয় সোহেলীর।চিম্ময়ের কথাবার্তা, আচারণে সোহেলী মুগ্ধ হয়ে বন্ধুত্ব করেছে ।হোক সে অন্য ধর্মের ।চিম্ময়কে ভাল লাগে তাই মাঝে মাঝে ফোনে কথা বলে ওরা ।সব বিষয়েই দু‘জনই খুব আন্তরিক।তারা একে অপরকে ছাড়া অন্য কাওকে ভাবতেই পারে না যেন।সোহেলী বাইরে বের হলেই চিম্ময়কে স্মরণ করা মাত্রই চিম্ময়ও নির্দিধায় সঙ্গ দেয় সোহেলীকে।
চিম্ময় গ্রামের এক সহজ সরল ছেলে। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার দাদা,দাদি,চাচা,চাচি সবাইকে ব্রাস ফায়ার করে মেরে ফেলে পাক হানাদার বাহিনী। আকষ্কিকভাবে চিম্ময়ের বাবা বেঁচে যায়।চিম্ময়ের বাবাও তখন খুবই ছোট ছিল।মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই চিম্ময়ের বাবার সাংসারিক অবস্থা খুব খারাপ ছিল।অনেক পরে চিম্ময়ের বাবা বিয়ে করে এবং চিম্ময়ের জম্ম হয়।
চিম্ময়ের বয়স এখন পঁচিশ বছর চলছে।গ্রামের পড়া শেষ করে শহরে এসে অনেক কষ্টে প্রাইভেট পড়ায়ে আই,এস,সি পাশ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি হয়ে লেখাপড়া করছে।গ্রামের বাড়তে বাবা ও মা থাকেন। বাবার কাছ থেকে এই দেশ সম্পর্কে অনেক কথাই শুনেছে। তাছাড়া দেশের অতীত ইতিহাস সম্পর্কে বাড়ীতে গেলে বয়স্ক এক দাদার কাছ থেকে অনেক গল্প শুনেছে।যাক......................।
সোহেলী বাসা থেকে বের হয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের যেতেই চিম্ময়ের সাথে দেখা হলো।
“হ্যালো সোহেলী।“ চিম্ময় বলল।
“হাই চিম্ময়।“ সোহেলী জবাবে বলল।
“চলো আগে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে এসে নাস্তা করে বইমেলায় যাব।“বলল চিম্ময়।
“আচ্ছা তাই চলো।“ বলল সোহেলী।
তারপর শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে অদূরে একটি রেষ্টুরেন্টে নাস্তা করতে এসে দেখে চিম্ময়ের এক বন্ধু মারুফ আর তার এক বান্ধবী মহুয়া নাস্তা করার জন্য এসেছে।
তাদের প্রোগ্রামও আজ ঠিক একই ছিল। মারুফও সোহেলীর সাথেই বাংলায় অনার্স পড়ে।তবে মহুয়া ইন্টারমেডিয়েটের ছাত্রী।
তারা ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের হলেও বন্ধুত্ব খুবই সুদৃঢ়।প্রাণচঞ্চল এই চার বন্ধুই অনুসন্ধিচ্ছু মনে নতুন কিছু খুঁজে বেড়ায় সব সময়।
“এবার চলো আমরা বইমেলায় যাই।“বলল চিম্ময়।
বই মেলায় গিয়ে সকলেই দেশের স্বাধনতা,বঙ্গবন্ধু,এবং আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সবাই যার যার পছন্দমতকবিতা ও গল্পের বই কিনল।
তারপর চারজনই এক গাছতলায় গিয়ে সমবেত হলো।দেশকে নিয়ে যে যা জানে গল্প বলার ব্যাপারে সবাই এক্যমত হলো। এবার চিম্ময়কে দেশ সম্পর্কে যতটুকু জানে বলতে বলল সকলেই।
“আমি মোটামুটি বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক কিছুই শুনার মাধ্যমে এবং বই-পুস্তক থেকে যতটুকু জেনেছি তাই তোমাদের সাথে সেয়ার করব, কেমন?“বলল চিম্ময়।
“আচ্ছা তাই বলো ।“ বলল সোহেলী।
“বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা বলতে আমার চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়ে।“চিম্ময় একটু ভারী কন্ঠস্বরে বলল।
চিম্ময়ের এই ভারী গলায় কথা শুনে পরিবেশটা একটু সময়ের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেল।তারপর স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসলে মারুফ ধীর কণ্ঠে বলে ,বলেন ভাই। আমরা তো দেশের তেমন ইতিহাস জানিনা? শুনে শুনেই বুকের মধ্যে ধারণ করি, এই আর কি।
তারপর চিম্ময় বলতে লাগল,১৯৭১ সালে আমার বাবা তখন খুব ছোট। আমার দাদা মুক্তিযোদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। একদিন রাত্রীতে দাদা বাড়ীতে সবার সাথে দেখা করার গোপনে এসেছিলেন। গ্রামে কয়েকজন রাজাকার ছিল । তারা মনে হয় পাকবাহিনীর কাছে দাদার আসার খবর পৌঁছে দেয়।ঐ রাতেই পাকবাহিনী এসে দাদাসহ সবাইকে ধরে ফেলে এবং সবাইকে এক লাইনে দাঁড় করিয়ে ব্রাস ফায়ার করে দেয় । এতে সবাই মরে খেলেও আকষ্কিক ভাবে আমার বাবা বেঁচে যায়।তারপর অনেক কাহিনী.................................।
যাক এদেশে জনগণ বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবরের একাত্তুরের সাতই মার্চের ভাষন থেকে অনেক সাহস সঞ্চার করেছিলেন।পরে দেশকে স্বাধীন করার জন্য অনেকেই মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেয়।মুক্তি যোদ্ধারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে প্রাণপণ স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের কবল থেকে মুক্ত করেছিলেন এবং বাংলাদেশ নামে বিশ্বের দরবারে নতুন একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করার প্রয়াস করে দিয়েছিলেন। যার ফল আমরা পাচ্ছি এবং ভবিষ্যতে আরও পাব বলে আশা করছি। আমরা সারাজীবন মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে ঋণী এবং কৃতজ্ঞ।
“মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের কি অবস্থা হয়েছিল?“বলল মহুয়া।
“মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের খুব নাজুক অবস্থা ছিল।মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকবহিনীরা রাস্তাঘাট ডিনামাইট দিয়ে উড়িয়ে দিয়েছিল,কলকারখানা ,মানুষের বাড়ী ঘর পুড়িয়ে দিয়েছিল।দেশের নিরীহ মানুষদের অত্যাচার ছাড়াও বুদ্ধিজীবিদের হত্যাএবং মা-বোনদের ইজ্জত লুটে নিয়েছিল বর্বর পাক বাহিনীরা।দেশের খুবই ক্ষতি করেছিল পাকিস্তানী সেনারা।“ বলল চিম্ময়।
“অবশ্য এখন দেখে বুঝাই যায়না যে ঐরকম যে খারাপ অবস্থা করেছিল ওরা।“বলল সোহেলী।
মারুফ বলল, বুঝবে কি করে? বাংলাদেশ তো সেই আগের মত নেই।সারা বিশ্বে খেলাধূলায় নাম করেছে।পোষাক শিল্পে বিশ্বের দরবারে এক অনূন্য ভূমিকা রাখছে বাংলাদেশ।রাস্তাঘাটের উন্নতি হয়েছে।যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।খাদ্যে সয়ংসম্পূর্ন হয়েছে।শিক্ষার হারও বেড়েছে।
“তথ্যপ্রযুক্তিতেও তো এদেশ অনেক এগিয়ে যাচ্ছে।“বলল সোহেলী।
“দেশে ধর্মমত নির্বিশেষে সকল ধর্মের মানুষ একসংগে বসবাস করছে।আজ সবাই এক ছিল বলেই আমারা আমাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন কাঙ্খিত স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছিলাম।এ স্বাধীনতা আমাদের গর্ব।“বলল চিম্ময়।
মারুপ বলল,আগেকার দিনে গ্রামে কোন বিদ্যুৎ ছিল না।বাংলাদেশ সরকার ঘরে ঘরে বিদ্যৎ পৌঁছে দিয়াছেন।বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বাংলাদেশের অসহায় মানুষদের সহয়তা দিচ্ছেন সরকার।বয়স্কভাতা,ছাত্র/ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদানসহ দেশের উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের জনগণের কল্যাণে পাশে দাঁড়িয়েছেন সরকার।দেশ স্বাধীন হয়েছিল বলেই এগুলো সরকারের পক্ষে করা সম্ভব হচ্ছে।
“আসলে প্রত্যেক দেশের জনগণের কাছেই তার নিজের দেশ তাদের অহংকার। কিন্তু আমাদের কথা ভিন্ন। কেননা স্বাধীনতা না পেলে তো আমরা দেশের এতো উন্নতি করতে পারতাম না বা মন খুলে কখা বলা বা প্রাণ ভরে হাসতে এবং খোলামেলাভাবে চলাফেরাও করতে পারতাম না।এর পিছনে রয়েছে আমাদের স্বাধীনতা।“বলল মহুয়া।
“ঠিকই বলেছো মহুয়া।তবে আমাদের এই স্বাধীনাতার পিছনের অতীতকে আমাদের ভুলে গেলে চলবে না।“ বলল চিম্ময়।
চিম্ময় আরও বলল, আমাদের এই কাঙ্খিত স্বাধীনতার পিছনে যাঁদের ত্যাগ বা যারা জীবন দিয়েছেন তাদের স্মৃতি ধরে রাখতে হবে ।আমার পরিবারের সবাইকে পাকবাহিনীরা যেমন হত্যা করেছিল, তেমনি দেশের অনেক পরিবারেই এই ঘটনা ঘটাইয়াছে পাক সেনারা।তাঁদের এই শহীদ হওয়ার কারনেই আজ আমরা কিন্ত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব একটি দেশ পেয়েছি।বাংলার মানুষ এখন যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে ২৬মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করছেন।ভবিষ্যত প্রজম্মের জন্য স্বাধীনতার মর্যাদার কথা জানানো আমাদের কর্তব্য।
“বাংলাদেশের স্বাধীনতায় যারা বিশ্বাস করে না বা স্বাধীনতা বিরোধী শত্রু তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে এজন্য আমরা গর্ববোধ করি এবং স্বাধীনতার জন্যই বাংলাদেশ নামে নতুন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেয়েছি,যা বিশ্বের কাছে স্বাধীন বাংলাদেশ নামে পরিচিতি লাভ করেছে।এদেশে নারীপুরুষের সমঅধিকার দেয়া হয়েছে।যা গর্ব করার মত।বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার জন্যই এসব সম্ভব হয়েছে। এজন্য স্বাধীন বাংলাদেশ আমাদের গর্ব,আমাদের অহংকার ।“বলল মারুফ।
“স্বাধীনতা পেয়েছিলাম বলেই আমরা এভাবে চলাফেরা করতে পারছি বা গর্ব করে কথা বলতে পারছি।“ বলল সোহেলী।
“আমরা স্বাধীনভাবে জাতীয় দিবসগুলো পালন করছি যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে।পরাধীনতার অশান্তিতে আর আমরা নেই।সবকিছুরই পরিসমাপ্তি ঘটেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে।যা আমরা দেখিনি, তবে অনুভব করতে পারছি।“বলল মারুফ।
“ ভবিষ্যত প্রজম্মের জন্য জাতীয় দিবসগুলো যেমন, শহীদ দিবসও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস,স্বাধীনতা দিবস,
জাতীয় শোক দিবস,বিজয় দিবস পালন করে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই দিবসগুলোর তাৎপয তুলে ধরা দরকার।আজকের এই স্বাধীনতার অন্তরালে জড়িয়ে আছে জাতীয় দিবসগুলো। তাই স্বাধীনতাকে যুগ যুগ ধরে মানুষ স্মরণ করবে এই জাতীয় দিবসগুলোর মাধ্যমে।আমাদের এই দেশকে ঘিরেই এই জাতীয় দিবসগুলো“বলল চিম্ময়।
“ধনধান্যে পুষ্পেভরা মোদের এইদেশ।এদেশকে আমরা কখনোই ভুলতে পারব না যদিও আমারা এদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি,তবে অনুভব করতে পারছি,কত কষ্ট করে দেশের জনগণ এদেশ স্বাধীন করেছে।পরাধীন থাকাবস্থায় কেমন অবস্থা ছিল আমাদের, স্বাধীনতা অর্জন করে দেশের উন্নয়ন করাসহ আমরা প্রাণভরে কত আনন্দ করছি ,তা আমরা সকলেই এ প্রজম্ম উপলব্ধি করতে পারছি।এদেশ আমাদের স্বপ্ন, আমাদের অহংকার। “বলল মহুয়া।
“ঠিকই বলেছে মহুয়া।এখন আমরা সবাই উপলব্ধি করতে পারছি,আমাদের এদেশ স্বাধীনতার জন্যই অনেক উন্নত রাষ্ট্র হিসাবে পরিগণিত হয়েছে।তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমাদের অহংকার এবং স্বাধীনতাপ্রাপ্ত এই দেশও আমাদের অহংকার।“ বলল চিম্ময়।
বাংলাদেশ আমাদের অহংকার সবাই এব্যাপারে একমত পোষন করে এবং ভবিষ্যত প্রজম্মের কাছে এই স্বাধীন বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপে খ্যাতি লাভ করে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে আনন্দে আত্মহারা চিত্তে সবাই যার যার বাসায় চলে যায়।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
স্বাধীনতার জন্যই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের দরবারে নিজেকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে পরিচিত করতে পেরেছে।
বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে।নারীপুষের সমান অধিকার আছে এদেশে।পোষাক শিল্পে বাংলাদেশ বিশ্বে নাম করেছে। খেলাধূলায় বিশ্বের মধ্যে এক অনূন্য ভূমিকা রাখছে।তদপূরি বাংলাদেশ আজ খাদ্যসহ সকল জিনিসে সয়ং সম্পূর্ন ।পরাধীনতার গ্লাণি আর পোহাতে হচ্ছে না।দেশের উন্নয়নমূলক কাজ বাংলাদেশকে একদিন আরও উচ্চ শিখরে আসীন করবে।এজন্য এদেশ আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার।
২০ মে - ২০২০
গল্প/কবিতা:
৪৪ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪